১০০ কোটি টাকা লুটপাটের অভিযোগে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিপণন ও বিক্রয় বিভাগের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক।
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সংস্থাটির উপপরিচালক সৈয়দ আতাউল কবিরকে এ অনুসন্ধানের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে বলেও জানা গেছে।
দুদকে আসা অভিযোগ থেকে জানা গেছে, ভুয়া টিকিট বুকিং এবং বুকিং বাতিলের মাধ্যমে চারটি গ্লোবাল ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেম-জিডিএস কোম্পানি—অ্যামাডিউস, অ্যাবাকাস, গ্যালিলিও ও সাবরি—বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স থেকে এক বছরে শত কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।
বিমানের উচ্চপর্যায়ের এক সিন্ডিকেটের যোগসাজশ ও অসম চুক্তির সুযোগ নিয়ে এই অর্থ আত্মসাৎ হয়। এ লুটপাটে সহযোগিতা করেছে বিমানের তালিকাভুক্ত তিন শতাধিক ট্রাভেল এজেন্ট।
দুদক জানিয়েছে, ২০১৮ সালের জুলাই থেকে ২০১৯ সালের এপ্রিল পর্যন্ত মাত্র ১০ মাসে টিকিট বুকিং বাতিলের জন্য চারটি জিডিএস কোম্পানিকে ৯৩ কোটি ৯৩ লাখ পরিশোধ করা হয়, যার অধিকাংশ বুকিং ছিল ভুয়া ও উদ্দেশ্যমূলক।
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সংস্থাটির উপপরিচালক সৈয়দ আতাউল কবিরকে এ অনুসন্ধানের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে বলেও জানা গেছে।
দুদকে আসা অভিযোগ থেকে জানা গেছে, ভুয়া টিকিট বুকিং এবং বুকিং বাতিলের মাধ্যমে চারটি গ্লোবাল ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেম-জিডিএস কোম্পানি—অ্যামাডিউস, অ্যাবাকাস, গ্যালিলিও ও সাবরি—বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স থেকে এক বছরে শত কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।
বিমানের উচ্চপর্যায়ের এক সিন্ডিকেটের যোগসাজশ ও অসম চুক্তির সুযোগ নিয়ে এই অর্থ আত্মসাৎ হয়। এ লুটপাটে সহযোগিতা করেছে বিমানের তালিকাভুক্ত তিন শতাধিক ট্রাভেল এজেন্ট।
দুদক জানিয়েছে, ২০১৮ সালের জুলাই থেকে ২০১৯ সালের এপ্রিল পর্যন্ত মাত্র ১০ মাসে টিকিট বুকিং বাতিলের জন্য চারটি জিডিএস কোম্পানিকে ৯৩ কোটি ৯৩ লাখ পরিশোধ করা হয়, যার অধিকাংশ বুকিং ছিল ভুয়া ও উদ্দেশ্যমূলক।